বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদের ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস থেকে এ তথ্য জানা যায়।
তিনি ফেইসবুক পোস্ট থেকে জানা যায়, দেশবরেণ্য রাজনীতিবীদ, ডাকসুর সাবেক ভিপি, আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা তোফায়েল আহমেদের শারীরিক অবস্থা অনেকটাই স্বাভাবিক।
শোকর আলহামদুলিল্লাহ। ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির অদূরে মেডেনটা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তোফায়েল আহমেদকে আজ কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে। চিকিৎসকরা আশা প্রকাশ করছেন তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন। সবাই প্রিয় এই নেতার জন্য দোয়া করবেন।
[৪]গত ৩০ আগস্ট মাইল্ড স্ট্রোকের শিকার হন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এমপি। রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তির পর তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে দিল্লি পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। শুক্রবার দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাকে নেয়া হয় দিল্লির মেদান্ত মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। ভারতের রাজধানী থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দূরে হরিয়ানার গুরগাঁওয়ে অবস্থিত এই হাসপাতাল।
নয়াদিল্লি থেকে বাসস জানায়, মেদান্ত হাসপাতালের নিউরোলজি বিভাগের প্রধান ডা. অরুণ গার্গ বলেছেন, তার অবস্থা স্থিতিশীল। আমরা তাকে আরও পর্যবেক্ষণের জন্য নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে (আইসিইউ) রেখেছি।
রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা বাসসের নয়াদিল্লি ব্যুরো চিফের সঙ্গে ফোনে আলাপকালে ডা. গার্গ এও বলেছেন, তিনি ও তার চিকিৎসক দল অসুস্থ প্রবীণ রাজনীতিবিদকে পরীক্ষা করে কিছু মেডিকেল চেক-আপের পরামর্শ দিয়েছেন।
[৭]ডা. অরুণ গার্গ আরো বলেন, দুশ্চিন্তার কিছু নেই। আশা করি শনিবারের মধ্যে সবকিছু ঠিকঠাক হলে তাকে কেবিনে পাঠাতে পারব।
নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান হাসপাতালে তোফায়েল আহমেদকে দেখতে যান। তিনি তার চিকিৎসা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।