ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে তাদের মধ্যে শীর্ষে আছেন সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা। সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের নিজস্ব সমীক্ষায় এক সমীক্ষায় একথা বলা হয়েছে।
এদিকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে চলমান আলোচনা আর বিতর্কের মাঝেই আইনটি পর্যালোচনা করার সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি বলেন আলোচনা করে আইনের অনাকাঙ্ক্ষিত ধারাগুলো সংশোধন করা সম্ভব।
মন্ত্রী বলেন, কোনো আইনই সম্পূর্ণ নয়, নয় বিতর্কের ঊর্ধ্বে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ যেমনি আছে তেমনি আছে অপ্রয়োগ। আর তাই প্রয়োজনে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটির প্রয়োজনীয় সংশোধন করে সংস্কার করা যেতে পারে। শনিবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ নিয়ে আয়োজিত ভার্চুয়াল সেমিনারে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
এ আইনে বলা হয়েছে বাংলাদেশ বা বিশ্বের যে কোনো বসে বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যদি এই আইন লঙ্ঘন করেন, তাহলেই তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনেই বিচার করা যাবে। আইনটির পাসের ২১, ২৫, ২৮ ও ৩৫ ধারায় হয়রানি ও অপব্যবহারের আশঙ্কা করে সংশোধনের দাবি জানিয়ে আসছেন গণমাধ্যম কর্মী ও সুশীল সমাজ। যারা এ ৪টি ধারাকে বাক-স্বাধীনতা আর মতপ্রকাশের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে উল্লেখ করে চাইছেন সংশোধন।
Australia times 24 এর ব্যুরো প্রধান সাংবাদিক আবদুল মতিন ভাইর ফেসবুক ওয়াল থেকে সংগৃহীত ৷